কিছু সুন্দরকে

সব সুন্দরকে ভালোবাসতে হয় না। কিছু সুন্দরকে ঘৃণাও করা যায়।

চলে যাওয়াটা গতানুগতিক

আমাদের বুঝতে শিখতে হবে- কারো চলে যাওয়াটা গতানুগতিক, কিন্তু নিজের কাছে হেরে যাওয়াটা অন্যায়।

কতটা গভীর হলে

দুঃখবোধ কতটা গভীর হলে মানুষ নিজেকে তুচ্ছ করতে পারে, সেটা বুঝতে পারি।

কৃত্রিম ভাবে উপস্থান করে

নিজেকে কৃত্রিম ভাবে উপস্থান করে, অন্যের চাওয়া অনুযায়ী বদলে প্রেমিক/প্রেমিকার মন রক্ষা করে। এভাবে অন্যের জীবনে প্রয়োজনীয় হওয়া যায়, অপরিহার্য হওয়া যায়না।

ঘুমিয়ে পড়ি

একজন মানুষ আর কোথাও নেই! এই অনুভূতির অনুবাদ হয় না।:) খুব ইচ্ছে করে, ঘড়ির কাটায় হাত রেখে, স্বার্থপরের মতো ঘুমিয়ে পড়ি।
যেনো অার কারও সময় না কাটে।

বাড়তি চাপ

যেকোন অভ্যাসের হঠাৎ পরিবর্তন হলে মনের ওপর একটা বাড়তি চাপ পড়ে।

সিদ্ধান্ত ছিল

শেষ সিদ্ধান্তটির পর অামি অার কিছু বলিনি। কারন যেটা পরিকল্পনা সেখানে কিছু বলা যায় বা বলার থাকে। এটা তো সিদ্ধান্ত ছিল, এখানে অামার কিছু বলার নেই।

কর্তৃত্ব জাহির করা

লেখালেখি হচ্ছে প্রেমে পড়ার মতো একটা ব্যাপার, কোনো ধরনের কর্তৃত্ব জাহির করা নয়।

একবারও

সারা জীবনে একবারও আত্মহত্যার কথা ভাবে নাই, এমন মানুষ বিরল।

লেখাতে বা মতামতে

আপনার লেখা আপনি লিখুন, মানুষ আপনাকে খুঁজে নিবে, লেখাতে বা মতামতে চালাকির দরকার নেই!

করার ঝুঁকি

যদি আপনি করা এবং না করার মধ্যে দ্বিধা করেন, তাহলে করার ঝুঁকি নিন।

দেখা হয়নি

তুমি বলেছিলে, "দেখা হবে".. অামাদের দেখা হয়নি অার কখনও!

জীবন ফুরায়

কোনো সুখ ফুরায়নি যার, তার কেন জীবন ফুরায়!

একটা দেয়াল আছে

আমাদের চাওয়া আর পাওয়ার মাঝখানে একটা দেয়াল আছে, এর একদিকে থাকে চাওয়া,আর একদিকে পাওয়া। মুখ্য সমস্যা হল দেয়ালটা স্বচ্ছ কাঁচের।

আত্মহত্যা

কারো আত্মহত্যা নিয়ে এত অবাক হবেন না। আপনি তার জীবন যাপন করেন না।

একা একা ভালো থাকা

কারো উপর নির্ভর না করে একা একা ভালো থাকাটা যে শিখে যায় সে হয়ে যায় সত্যিকারের সুখী মানুষ।

একটা পাতাও ছিঁড়ে না

আমরা একজনকে পেয়ে বাকি সব কিছু থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাই বলে হঠাৎ নিজেদের প্রচন্ড একা আবিষ্কার করি। হুট করে একদিন নিজের সবকিছু বানিয়ে রাখা মানুষটা হঠাৎ অচেনা কারো মত আচরণ করলে তাতে বাইরের দুনিয়ায় একটা পাতাও ছিঁড়ে না, উলট পালট যা হবার আমাদের মাথার ভিতরই হয়।

অচল বানিয়ে রাখি

কেউ কাউকে ছাড়া অচল না। কারো জন্য জীবন থেমে থাকে না। কেউ হাত ছেড়ে চলে গেলেই জগৎ-সংসার অর্থহীন হয়ে যায় না। আমরা নিজেরা নিজেদের অচল বানিয়ে রাখি। আমরা মনে করি জীবন থেমে গেছে।

হাতটা স্পর্শ করে

প্রায়শই মনে হয়, চলমান এই দুঃসময়ে,  ঘোর অন্ধকারে নিমজ্জিত এই পৃথিবীর একাকীতম
বোধ করা প্রতিটি মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়াই। তার হাতটা স্পর্শ করে,  শক্ত আলিঙ্গনে, ফিঁসফিঁসিয়ে বলি-
 "পাশে আছি..."

একের পর এক মুখগুলো

চারপাশের মানুষগুলো কস্টের ভার বইতে না পেরে যখন নুয়ে পড়ে হতাশায়, একের পর এক মুখগুলো যখন ঢাকা পড়ে বিষাদের আচ্ছাদনে, খুব অসহায় লাগে নিজেকে।

মারাত্মক ব্যাপার

পরিবেশ একটি মারাত্মক ব্যাপার। শুধু মারাত্মক বললেও যেন ভুল হয়, এ যেন ভীষণ মারাত্মক ব্যাপার।

নিজের জন্য

নিজেকে সুখী না করে অন্য কাউকে সুখ দেয়া সম্ভব না। অাপাতদৃষ্টিতে এটা করতে পারি মনে হলেও, বাস্তবে নিজের জন্য যে সুখের পরিবেশ তৈরি করতে পারেনি, সে অন্যকেও সুখ দিতে পারবেনা।

তারপরও রয়ে গেল

আমাদের বোঝাপড়া, সব হলো শেষ;

তারপরও রয়ে গেল, হৃদয়ে আবেশ।

পৌঁছে যায়

একেবারে নগ্ন হয়ে হেঁটে কেউ কেউ পৌঁছে যায় স্বপ্নের কোনো বন্দরে।

অাচার অাচরন ও মন মানসিকতা

আপনার আচার-আচরণ, আপনার মন-মানসিকতা, আপনার চিন্তা ও চেতনা, আপনার ভাব ও ভাবনা কেমন হবে, এর পেছনে সবচেয়ে বড় ফ্যাক্টর হল, আপনি কোথায় আছেন, কাদের সাথে আছেন, কিভাবে এবং কার সাথে আপনার সবসময়ের উঠা বাসা ও চলাফেরা।

অনেকটা মুক্তোর মতোন

ভালোবাসা অনেকটা মুক্তোর মতন। যে ধারন করে তার আর সৌন্দর্য্য উপভোগ করা হয় না। আর যারা সৌন্দর্য্য উপভোগ করে তারা ঝিনুকের বেদনাবোধ সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারনা রাখে না।

মস্তিষ্ক এবং হৃদয়

যদিও অতীত সংশোধন করার সুযোগ মেলে না, তবুও নিজের মুখোমুখি দাঁড়াই। আমি যা সেটা দুনিয়া মেনে নেয়ার আগে, আমার নিজের মেনে নেয়াটা অসম্ভব জরুরি। নিজেকে প্রশ্ন করলাম -

দ্বিতীয় জীবনে যেকোন একটা বিষয় সংশোধন করার সুযোগ থাকলে কোনটা করবে?

মস্তিষ্ক এবং হৃদয় একই সাথে উত্তর দিলো- অাবারও ভালোবাসবো।

লড়ে দেখি

যে সম্পর্কে আমরা কখনো বাঁধাই পড়িনি।

চলো আবার লড়ে দেখি হয়তো কোনো কারণ খুঁজে পাবো আবার আলাদা হয়ে যাওয়ার!